"এই যে ম্যাডাম, এবারে শুতে চলো। অনেক আড্ডা হয়েছে। কাল তো ভোরে আবার তোমার ফ্লাইট।" খাবার টেবিলে আঙুল চাটতে চাটতে বললো দীপ্ত, মানে অভিদীপ্ত সেনগুপ্ত। সেক্টর ফাইভে এক সফল সফ্টওয়ার কারিগর। যাকে উদ্দেশ্য করে বলা তিনি মিসেস সেনগুপ্ত মানে ইরিণা সেনগুপ্ত। এক উচ্চ টি.আর.পি ওয়ালা সংবাদ চ্যানেলের সাংবাদিক। নয় নয় করে তিনটে বসন্ত হাসি মজায় পার করে দিয়েছে সেনগুপ্ত যুগল। এই খাবার টেবিলে আরো একজন রয়েছে। সে মিটিমিটি হাসছে। সে হলো বিক্রম সরকার। ইরিনার চ্যানেলের ক্যামেরম্যান। টিভি খুললেই শোনা যায় “ক্যামেরায় বিক্রমের সঙ্গে আমি ইরিণা”। কাল ইরিণার শহরের বাইরে প্রথম অ্যাসাইনমেন্ট। এদিকে উচ্চ বেতনের শ্রমিক দীপ্তকে কাল ভোরেই প্রেজেন্টেশনে যেতে হবে। তাই বিক্রম কে ডেকে নিয়েছে দীপ্তই। সঙ্গে বিক্রম থাকলে অনেকটা নিশ্চিন্ত। এর আগেও যখন মফস্বলে বিট করতে যেত ইরিণা, দীপ্তর ভরসা বিক্রম। বিক্রম আর ইরিণা কে নিয়ে একটু আধটু কানাঘুষো কানে আসে বৈকি, দীপ্ত তাতে পাত্তা দেয় না। কিছু মানুষ আছে সবেতেই অন্যকিছুর গন্ধ পায়। দীপ্ত কোনোদিনই তেমন নয়। নিজে একজন পেশাদার, অন্যের পেশার মর্যাদা বোঝে। বিক্রমও মাঝেমাঝে চিমটি কাটে দীপ্তকে। শিলিগুড়ি যাবার আগে বলে গেলো "দীপ্তদা, তোমার সাধের বউকে নিয়ে চললাম।" ইরিণা কপট রেগে যায়। সত্যি বলতে দীপ্তও এক আধবার ভাবে এরা কাজ মিটে গেলে হোটেলে ফিরে কিভাবে থাকে, কি করে। কিন্তু নিজেকে বড় ছোটো মনে হয় তখন। যাই হোক এসব দিনে দীপ্তরই যেন তাড়া। যারা যাবে তারা ঘুমাচ্ছে। দীপ্ত অ্যালার্ম দিয়ে রেখেছিলো। রাত থাকতে উঠে গিজার চালিয়ে, মাইক্রোতে নুডলস বানিয়ে এই দুই কুম্ভকর্ণের ঘুম ভাঙালো। ইরিণা আগে স্নানে গেলে, বিক্রম বলে দীপ্তদা, "আমরা ফিরে এলেই তোমাদের বিবাহবার্ষিকী, বলো, কি আনবো?" দীপ্ত বললো, একটা কথা বলবো, বিক্রম, কিছু মনে করবে না? যদি উপহার দিতে হয় তবে একটা বাচ্চা দিও, তোমার প্রিয় বান্ধবীকে মা হওয়া থেকে বঞ্চিত কোরো না। বিক্রমের চোখ মুখ ঠেলে বের হয়ে আসার উপক্রম। দীপ্ত বলে চলল "আমি জানি আমার স্পার্ম কাউন্ট কম। ডাক্তার দেখিয়েছি। আর সেটা ইরিণা জানে না।" ঘাবড়ে যাওয়া বিক্রমের হাত ধরে দীপ্ত বললো “আমি খেয়াল করেছি প্রতিবার তোমার সাথে যাবার আগে ইরিণা আই-পিল নিতে ভোলে না”।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
বিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্ত
ভাল লাগল । আরো ভাল ভাল গল্প উপহার দিন , এই শুভকামনা রইল । ভাল থাকবেন ।
ধন্যবাদ। এই প্রথম গল্প লিখলাম। আপনাদের আশীর্বাদে আর দোয়ায় এবারের কলকাতা আন্তর্জাতিক পুস্তক মেলা 2020 তে আমার প্রথম কাব্যগ্রন্থ নির্জন টেবিলে এলোমেলো অক্ষর প্রকাশিত হয়েছে। স্টল 276 এ উপলব্ধ। বইমেলা চলবে 9 ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
ধন্যবাদ। এই প্রথম গল্প লিখলাম। আপনাদের আশীর্বাদে আর দোয়ায় এবারের কলকাতা আন্তর্জাতিক পুস্তক মেলা 2020 তে আমার প্রথম কাব্যগ্রন্থ নির্জন টেবিলে এলোমেলো অক্ষর প্রকাশিত হয়েছে। স্টল 276 এ উপলব্ধ। বইমেলা চলবে 9 ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
ধন্যবাদ। এই প্রথম গল্প লিখলাম। আপনাদের আশীর্বাদে এবারের কলকাতা আন্তর্জাতিক পুস্তক মেলা 2020 তে আমার প্রথম কাব্যগ্রন্থ নির্জন টেবিলে এলোমেলো অক্ষর প্রকাশিত হয়েছে। স্টল 276 এ উপলব্ধ। বইমেলা চলবে 9 ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
আপনার পাতায় গিয়ে আপনার লেখা নিশ্চই পড়ব।
ধন্যবাদ। এই প্রথম গল্প লিখলাম। আপনাদের আশীর্বাদে আর দোয়ায় এবারের কলকাতা আন্তর্জাতিক পুস্তক মেলা 2020 তে আমার প্রথম কাব্যগ্রন্থ নির্জন টেবিলে এলোমেলো অক্ষর প্রকাশিত হয়েছে। স্টল 276 এ উপলব্ধ। বইমেলা চলবে 9 ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
ধন্যবাদ। এই প্রথম গল্প লিখলাম। আপনাদের আশীর্বাদে আর দোয়ায় এবারের কলকাতা আন্তর্জাতিক পুস্তক মেলা 2020 তে আমার প্রথম কাব্যগ্রন্থ নির্জন টেবিলে এলোমেলো অক্ষর প্রকাশিত হয়েছে। স্টল 276 এ উপলব্ধ। বইমেলা চলবে 9 ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
ভালোবাসার মানে শুধু অধিকারবোধ নয়।
১৬ আগষ্ট - ২০১৪
গল্প/কবিতা:
৩৯ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।